logo

Our mission is to ensure the generation of accurate and precise findings.

Contact Info Ta-134/A, Gulshan Badda Link 61383766284 noreply@envato.com
GET UPDATE

Please enter subscribe form shortcode

Description

✓ “আসুন, হেপাটাইটিস-বি নিয়ে সচেতন হই”
হেপাটাইটিস বি

লিভার বা যকৃতের প্রদাহকে হেপাটাইটিস বলা হয়। লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি করে এমন একটি বিপজ্জনক ভাইরাস হল বি ভাইরাস। এই ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে যকৃতে যে রোগ হয় তা হেপাটাইটিস বি হিসাবে পরিচিত।

হেপাটাইটিস বি ভাইরাসকে নীরব ঘাতক বলা হয়। বাংলাদেশেও এর প্রাদুর্ভাব বেশ লক্ষণীয়। বিভিন্ন কারণে শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করাতে গিয়ে অথবা কাউকে রক্ত দিতে গিয়ে সাধারণত কারও শরীরে ভাইরাসটি ধরা পড়ে। কারণ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি রক্তে সুপ্ত অবস্থায় দীর্ঘকাল রয়ে যায়। তবে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস সংক্রমণের সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না করা হলে পরবর্তী সময়ে লিভার সিরোসিস, লিভার ক্যান্সারসহ নানা রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে।

সংক্রমণের ধরন

হেপাটাইটিস বি এর সংক্রমণকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়, অ্যাকিউট বা তীব্র সংক্রমণ এবং ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ। কোন ব্যক্তি যখন প্রথমবার আক্রান্ত হন তখন তাকে অ্যাকিউট হেপাটাইটিস বলে। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ৯০% ক্ষেত্রে কোন সমস্যা ছাড়াই এটি সেরে যায়। এ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে হেপাটাইটিস বি এর অ্যান্টিবডি তৈরি হয় যা তাকে ভবিষ্যতে পুনরায় সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু যদি এ ভাইরাসটি ৬ মাসেরও বেশি সময় রক্তে অবস্থান করে লিভারে প্রদাহ অব্যাহত রাখে তখন তাকে ক্রনিক হেপাটাইটিস বলা হয়। আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে প্রায় ৯০% এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৫-১০% ক্রনিক হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকে।৷৷ হেপাটাইটিস বি সংক্রমণের লক্ষণ

প্রাথমিক লক্ষণগুলি হল-

• চোখ হলুদ হয়ে যায়, একে জন্ডিস বলে
• প্রশ্রাবের রং হলুদ হয়
পেটে ব্যথা এবং সেই সাথে জ্বর হয়
• ক্ষুধা মন্দা এবং বমি বমি ভাব বা বমি হয়ে থাকে
• মাংসপেশি এবং হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা হয়
• আক্রান্ত ব্যক্তি সবসময় অস্বস্তি অনুভব করে
এ গায়ের চামড়ার উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যায়
হেপাটাইটিস বি সংক্রমণের কারণ:-

• আক্রান্ত ব্যাক্তির রক্ত গ্রহন করলে
• অরক্ষিত যৌনসংগম
এ সংক্রামিত সুঁই দিয়ে ড্রাগস নেওয়ার অভ্যাস
ও দীর্ঘমেয়াদী কিডনি ডায়ালাইসিস
• শরীরের উপর উল্কি বা আকুপাংচারের সূচ
ও মায়ের থেকে সংক্রামিত

হেপাটাইটিস বি রোগের চিকিৎসা:-

হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের চিকিৎসা নেই, অনেকের মধ্যে এমন ভুল ধারণা আছে। আবার অনেকে মনে করেন, কোনো সমস্যা যেহেতু হচ্ছে না, তাহলে চিকিৎসার কী দরকার। আসলে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস নির্মূলে বর্তমানে খুবই কার্যকরী কিছু ভাইরাস প্রতিরোধী ওষুধ রয়েছে। রোগের প্রাথমিক অবস্থায় সঠিক চিকিৎসা করলে অনেক ক্ষেত্রে এটি নিরাময় সম্ভব। তা ছাড়া চিকিৎসা নিলে এই ভাইরাসজনিত জটিলতা যেমন লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সার থেকে বেশির ভাগ রোগীকে বাঁচানো সম্ভব।

হেপাটাইটিস বি ভাইরাস নিয়ে ডাক্তারের কাছে যখন কোনো রোগী আসে, তখন রক্ত পরীক্ষা করে দেখা হয় হেপাটাইটিস বি ভাইরাসটা শরীরে অ্যাকটিভ নাকি ইনঅ্যাকটিভ অবস্থায় আছে।

• যদি অ্যাকটিভ অবস্থায় থাকে, তাহলে ভাইরাস প্রতিরোধী ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করালে রোগীর সম্পূর্ণরূপে ভালো হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। এই ওষুধ রক্তে ভাইরাসের পরিমাণ হ্রাস করতে বা সেগুলি সরিয়ে দিতে পারে যার ফলে লিভার সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমতে থাকে।

* যদি ভাইরাসটি ইনঅ্যাকটিভ অথবা কেরিয়ার (বাহক) অবস্থায় থাকে, তখন শুধুমাত্র তিন মাস পরপর ফলোআপ করতে হবে। যদি কোনো সময় ফলোআপের মধ্যে অ্যাকটিভ পাওয়া যায়, তখন ভাইরাস প্রতিরোধী ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন যাপন পদ্ধতি:

• হেপাটাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির নিয়মিত তরল বা পানীয় গ্রহণ করতে হবে, এক্ষেত্রে লেবুর শরবত কার্যকরী

• অতিরিক্ত মাংস জাতীয় খাবার কম খেতে হবে

• শরীরের যত্নে সর্বদা সচেষ্ট হতে হবে

• নিয়মিত ব্যায়াম করুন, এতে আপনার শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বেড়ে যাবে

• পরিমিত পরিমাণে ভিটামিন গ্রহণ করুন

• পরিমিত মাত্রায় বিশ্রাম নিন

সামাজিক অনুশাসন ও সংস্কৃতি

প্রতি বছর ২৮ জুলাই বিশ্বব্যাপী হেপাটাইটিস বি ও সি সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি, রোগ নির্ণয়, প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করার জন্য বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস সারাবিশ্বে পালন করা হয়।
কার্যকারিতা:

লিভারের গোলযোগ নিরাময় ও লিভার সুরক্ষায় অনুপম ওষুধ। লিভারের প্রদাহ, প্রতিবন্ধকতাজনিত জন্ডিস, শোথ, কোষ্ঠকাঠিন্য, ফুসফুসের আবরক ঝিল্লির প্রদাহ এবং জরায়ুর প্রদাহ মুত্রকারক, প্রতিবন্ধকতা অপসারন করে , যা জ্বর, মূত্রকৃচ্ছতা, ঋতুবদ্ধতা, লিভারের প্রতিবন্ধকতা ও প্রদাহজনিত জন্ডিস ও জ্বরের চিকিৎসায় কার্যকরী। কিডনী ও মূত্র-থলির অসার পদারত বের করে দেয়। মূত্রকৃচ্ছতা, ঋতুবদ্ধতা, লিভারের প্রতিবন্ধকতা ও প্রদাহজনিত জন্ডিস, জ্বর। ইহা কিডনী ও মূত্র-থলির অসার পদার্থ অপসারণে অত্যন্ত কার্যকরী।

লিভারের বৃদ্ধি ও দুর্বলতা নিরাময়ে কার্যকর যা সুসম্পন্নভাবে লিভারের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং সঠিক কর্মক্ষমতা বজায় রাখে। এই টনিক প্রদাহ নিবারক ও লিভার সুরক্ষাকারক হিসেবে অত্যন্ত কার্যকরী। ইহা রক্তের বিষক্রিয়া দূর করে, বিভিন্ন কেমিকেল ও বিষাক্ত পদার্থের ক্ষতিকর প্রভাব হতে লিভারকে সুরক্ষা করে, বাইল বা পিত্ত নিঃসরণ, ক্ষুধা, হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং সেইসাথে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। এছাড়াও জিগারীন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ইহা প্রদাহ নিবারক, লিভার সুরক্ষাকারক, উদ্দীপক, শক্তিবর্ধক, বায়ুনাশক, মূত্রকারক, রজঃ নিঃসারক এবং খিঁচুনীরোধক হিসেবে কার্যকরী। ইহা ক্ষুধামান্দ্য ও হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং জন্ডিস, লিভারের প্রদাহ, কিডনী পাথুরী, পিত্ত পাথুরী, মূত্রথলির প্রদাহ, ম্যালেরিয়া জ্বর, রক্তক্ষরণজনিত ক্ষত, ঋতুস্রাবজনিত গোলযোগ, সংক্রমণ রক্ষা করে।
সেবন বিধি :দিনে দুই বার পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য।
মূল্য :- ১০০গ্রাম পাউডার ১৬৫০/ মাত্র

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “লিভার কেয়ার”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related products

Sale!

কস্তুরী বল হালুয়া 300 গ্রাম

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,250.00৳ .

Women’s Beauty Care

500.00৳