Description
Sex problem no problem!
নারী সৌন্দর্যের প্রতীক। শ্বেত প্রদর রোগের লক্ষণ: কোন বালিকা, প্রাপ্ত বয়স্কা বা যৌবনত্ব প্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে -বার্দ্ধক্যে পদার্পন পর্যন্ত বয়সের মধ্যে যে কোন সময়ে জরায়ু থেকে, যৌনী পথ দিয়ে সাদা স্রাব বা ক্লেদ নির্গত হতে পারে। এ রোগ শ্বেত প্রদর বা লিউকোরিয়া নামে পরিচিত।
শ্বেত প্রদরের বিভিন্নতা : স্রাবের বর্ণ সাদা, মলিন, ধূসর, ঘীয়ে, ফ্যাকাশে, পানসে, লালচে বর্ণ, ফেনা যুক্ত, চটচটে, পিচ্ছিল লালারমত যে কোন প্রকার হতে পারে।
উপসর্গ: প্রদর রোগীর নিম্নলিখিত এক বা একাধিক উপসর্গ থাকতে পারে যেমন, মাজায় কোমরে ব্যথা, ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ, ঋতুস্রাবের সময় কষ্ট ও অনিয়ম, যৌনাঙ্গে বা যৌনীপথে খাজুলী, ফিল ফিল ও ক্ষত ও জরায়ুর প্রদাহ, অলসতা, দুর্বলতা, ক্ষুধা মন্দা, হাত-পায়ে জ্বালা, জ্বর ভাব, মাথা ঘোরানী, চেহারায় মলিনতা, মুখ মন্ডলে দাগ পড়া, খিট খিটে মেজাজ, স্মরণ শক্তি লোপ, ক্ষীন স্বাস্থ্য ইত্যাদি। যুবতীরাই এ রোগে বেশী আক্রান্ত হন।
প্রদর (লিউকোরিয়া) রোগের কারণ:
১। অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্নতা থেকে এ রোগ হতে পারে। ট্রাই কোমোনাস ক্যানডেডিয়া বা মোনিলিয়া নামক জীবানু যৌনী পথে প্রবেশ করলে এ রোগ হয়। ঋতুস্রাবের সময় অপরিস্কার ও ময়লা পানিতে ধোয়া কাপড় ধারন করলে, প্রস্রাব পায়খানার পরে এবং সঙ্গম বা যৌন মিলনের পরে সাথে সাথে যৌনাঙ্গ প্রক্ষালন করে ধুয়ে পরিস্কার না করলে, কপারটি বা অন্য কোন গর্ভ রোধক, সতর্কতার সাথে ধারণ না করলে প্রদর রোগ হতে পারে। নোংরা পরিবেশে দীর্ঘদিন বসবাস করলে, এ রোগ হতে পারে।
২। অন্য রোগের প্রভাবেও এ রোগ হতে পারে। সিপিলিস ও গণোরিয়া রোগীর সাথে যৌন মিলন হলে, সন্ধি বা গেঠে বাত, পুরাতন আমাশয়, সূতিকা, চর্ম রোগ, রক্তদূষণ, রক্ত স্বল্পতা, অপুষ্টি, জরায়ুর প্রদাহ, জরায়ুর স্থান চ্যুতি, জরায়ু ও যৌনাঙ্গে ক্ষত, জরায়ুতে আঘাত লাগা ইত্যাদি কারণে প্রদর রোগ হতে পারে।
৩। মানসিক যাতনা এবং আপনজনদের দ্বারা অসঙ্গত আচরণ প্রাপ্ত হেতু প্রদর রোগ হয়। ভয়ভীতি, শোক-চিন্তা, দৈহিক ও মানসিক যাতনা, ঋতুস্রাব কালে সঙ্গম, অতিরিক্ত যৌনমিলন বা দীর্ঘদিন যৌন মিলন থেকে বিরত থাকা, বিরোদ্ধ ভোজন, বৃষ্টিতে ভেজা, নেশাপান ও গর্ভপাত ইত্যাদি কারণে প্রদর রোগ হতে পারে।
প্রদর রোগের চিকিৎসা: ভেষজ-ভিত্তিক হার্বাল ঔষধ প্রদর রোগ চিকিৎসায় কার্যকর। নিম্ন লিখিত ব্যবস্থাপত্র প্রদর রোগ চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকর।
অবলা বান্ধব টনিক
কার্যকারিতা:
যে কোন জটিল ও কঠিন লিকুরিয়া, শ্বেত ও রক্ত প্রদর, ধাতুশ্রাব, মাসিকের অনিয়ম, মৃতবৎসাদোষ ও বন্ধ্যাত্ব নিবারক, মাথা, ঘাড় ও বুকে-পৃষ্ঠে ব্যাথা বেদনা দুর করে। তলপেটে ও মাজায়ধরা মাসিকের সময় যে কোন ব্যাথা দুর হয়। ইহা সেবনে ক্ষুধা ও রুচি বাড়ায়, রমনীগণ সৌন্দর্যশালিনী, লাবণ্যবতি ও সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী হয়। যাবতীয় স্ত্রী রোগের অব্যর্থ মহৌষধ। লিকুরিয়া বা শ্বেত প্রদর, রক্তপ্রদর, অনিয়মিত ঋতুস্রাব, ঋতু প্রাবকালীন জলগেটে বিষম ব্যাথা, বেদনা জরায়ু দৃষ্টি মৃত্যু বৎস্যাদোষ অনেকের সন্তান হয় না। স্বামী সহবাসে অক্ষম মেজাজ খিটখিটে শরীর ক্ষীণ ও দুর্বল ইত্যাদি রোগে দুই হতে ৩ মাস সেবন করিলে স্বাস্থ্য চেহারা উজ্জল কয়ে দেয় স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা আনয়ন করে উভয় মিলনে পাবেন যে সুখ আর আনন্দ দাম্পত্য জীবনে হবে সুখময়।
অনিয়মিত পিরিয়ড নিয়মিত করে।
পিরিয়ড কালীন তীব্র পেট ব্যথা, পিঠে ব্যথা, মাথা ব্যথা উপশম করে।
সাদা স্রাব ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।
• স্তনে ব্যথা, চাকা ভাব ও অনিয়ন্ত্রিত গঠনকে স্বাভাবিক রাখে।
জরায়ুর প্রদাহ ও স্ত্রী প্রজনন তন্ত্রের সমস্যা দূর করে।
পেটের গ্যাস ও কোষ্টকাঠিন্য দূর করে।
মেনোপজ পরবর্তী শারীরিক জটিলতা দূর করে।
নারী দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সুষম পুষ্টির জোগান দেয়।
হরমোনাল কারণে সৃষ্ট নানাবিধ সমস্যা যেমন, ব্রণ, ফুসকুড়ি, অতিরিক্ত তৈলাক্ততা ভাব, শারীরিক দূর্বলতা, যৌন অনীহা, মানসিক অস্থিরতা, বন্ধ্যাত্ব, বমি বমি ভাব দূর করে।
• এটি এন্ট্রিএজিং বিধায় সুন্দর ত্বক ও দৈহিক গঠন সুন্দর রাখতে সহায়তা করে।
উপদেশ:
রোগীর নিয়মিত বিশ্রাম, আহার, নিদ্রা ও ব্যায়াম প্রয়োজন।
পথ্য ও স্বাস্থ্য রক্ষা : পুষ্টিকর খাদ্য উপকারী। গুরুপাক, বাসী, টক ঝাল, অতি মিষ্টি বর্জনীয়। পরিধানের কাপড় পরিস্কার রাখা, ঋতুস্রাবের সময় পরিস্কার কাপড় ও পেন্টি ব্যবহার করা। ঋতুস্রাবের সময় বিশ্রামে থাকা।
সেবন বিধিঃ
২ বেলা আহারের পর বোতল ঝাঁকাইয়া ২ চামচ ঔষধ ২ চামচ পানিসহ সেব্য। পূর্ণ কোর্স ৯ থেকে ১২ ফাইল সেব্য। আর ট্যাবলেট সকাল ও রাতে আহারের পর সেব্য।
Reviews
There are no reviews yet.